নিউজ পোল ব্যুরো: বাংলার মানুষের কাছে ফেলুদা কেবল একটা চরিত্র নয় এটি একটা নস্টালজিয়া, একটা আবেগ। আর তাই এই চরিত্রকেই পর্দায় বারবার ফিরিয়ে এনেছেন পরিচালকরা। কখনও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, কখন বা সব্যসাচী চক্রবর্তী তো কখনও আবার পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় বা আবির চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু সব্যসাচী চক্রবর্তীর পর কোন অভিনেতা এই চরিত্রে সব থেকে বেশি নজর কেড়েছেন?সব্যসাচী চক্রবর্তীর পর বাদশাহী আংটি ছবিতে ফেলুদার ভূমিকায় ধরা দিয়েছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই তাঁর শরীরী গঠনের সঙ্গে বইয়ের পাতার ফেলুদার মিল থাকায় অনেকেরই বেশ মনে ধরেছিল তাঁকে। অভিনয়ও প্রশংসা পেয়েছিল।
সব্যসাচী চক্রবর্তীর পর বাদশাহী আংটি ছবিতে ফেলুদার ভূমিকায় ধরা দিয়েছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই তাঁর শরীরী গঠনের সঙ্গে বইয়ের পাতার ফেলুদার মিল থাকায় অনেকেরই বেশ মনে ধরেছিল তাঁকে। অভিনয়ও পেয়েছিল প্রশংসা।
পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ও দুবার ফেলুদা হয়ে ওয়েব মাধ্যমে অবতীর্ণ হয়েছেন। কিন্তু তিনি আবার পেয়েছেন ভীষণই মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কারও কারও বেশ ভালো লেগেছে তাঁর অভিনীত চরিত্র, কারও একেবারেই ভালো লাগেনি। অন্যদিকে সন্দীপ রায় পরিচালিত হত্যাপুরী এবং নয়ন রহস্য দুটো ছবিতে ফেলুদা হয়েছিলেন ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত। চরিত্র হিসেবে তাঁকে বাঙালির ভালো লাগলেও, তাঁর অভিনয় নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গিয়েছিল দুটো ছবির ক্ষেত্রে।
ফেলুদা গোয়েন্দাগিরি, ফেলুদা ফেরতের পর আবারও ভূস্বর্গ ভয়ঙ্কর নিয়ে ওয়েব মাধ্যমে ফেলুদা হয়ে ফিরছেন টোটা রায়চৌধুরী। তাঁর অভিনয় এবং চরিত্র দুই বেশ পছন্দ হয়েছে দর্শকদের। ফলে সব্যসাচী চক্রবর্তীর পর যাঁরা ফেলুদা হয়েছেন তাঁদের মধ্যে দর্শকদের প্রতিক্রিয়া এবং জনপ্রিয়তা অনুযায়ী এগিয়ে থাকছেন টোটা রায়চৌধুরী, ঊনিশ-বিশের ফারাকে থাকবেন আবির চট্টোপাধ্যায়, তার পর যথাক্রমে থাকবেন ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত এবং শেষে থাকবেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়।