নিজস্ব সংবাদদাতা, হুগলি : রাত পোহালেই বড়দিন। বড়দিনের আগেই সেজে উঠেছে ব্যান্ডেল চার্চ। দর্শনার্থীদের ভিড় চোখে পড়ার মত। গির্জার প্রাঙ্গনে মেরি মায়ের কোলে শিশু যিশুর জন্ম বৃত্তান্ত তুলে ধরা হয়েছে।
বড়দিনের আগেই এবার ব্যান্ডেল চার্চে এলেন রচনা। সেখানে মোমবাতি জ্বালিয়ে ফাদারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরে ছোট ছোট শিশুদের হাতে কেক তুলে দেন এবং প্রার্থনাও করেন তিনি। সাংসদ বলেন, সবাইকে কেক দিলাম,বাচ্চারা খুশি হল। আমিও কেক খেলাম।
রচনা জানান, ‘ব্যান্ডেল চার্চে প্রথম বার আসা হল। আমরা সবাই যেন ভালো থাকি সুস্থ থাকি এই কামনাই করলাম। আমি এখনও অনেক কেক বানাই, এবারে হল না। কারণ দু’দিন ধরে হুগলিতে রয়েছি। মানুষের সঙ্গে সেলিব্রেট করছি কালকে বাড়ি গিয়ে কেক বানাতে পারবো। আমি কেকে খুব পারদর্শী, ভালো বানাই। আমি কেক, কুকিজ, চকলেট সব বানাই।’
সাংসদ বলেন, ‘সবাইকে কেক দিলাম,বাচ্চারা খুশি হল। আমিও কেক খেলাম। আমার পরিকল্পনা ছিল ক্রিসমাসের আগে ব্যান্ডেল চার্চে গিয়ে যিশুখ্রিস্টের কাছ থেকে আশীর্বাদ নেব। ব্যান্ডেল চার্চে প্রথম বার আসা হল। আমরা সবাই যেন ভালো থাকি সুস্থ থাকি এই কামনাই করলাম। আমি কেক বানাতে খুব পারদর্শী, ভালো বানাই। আমি কেক, কুকিজ, চকলেট সব বানাই। তবে কেক ভালো হয়েছে কিনা তার নম্বর আমি দিই না আমি যখন তোমাদের খাওয়াবো তখন তোমরা দেবে।’