নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সিএফএসএল রিপোর্ট আসার পরে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল যে আরজি করের ঘটনা চার তলাতেই হয়েছিল নাকি অন্য কোথাও। এরই মধ্যে ওই একই বিল্ডিংয়ের আট তলায় যেখানে রয়েছে arthroscopy মেশিন সেই ঘরটিও এতদিন বন্ধ করে রাখা নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল সিবিআইয়ের তরফে। এরপর কিছুদিন আগেই তারা জানায় খোলা যেতে পারে ওই ঘরটি। কিন্তু সেই সময়ই সিএফএসএল রিপোর্ট আসার ফলে ফের আরজি কর কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় যে ঘরটি তালা বন্ধই রাখা হবে। এরফলে বহু রোগীকে ফিরিয়ে দিতে হয়েছে কর্তৃপক্ষকে। arthroscopy মেশিন ব্যবহার করতে না পারার জন্য। আপাতত কর্তৃপক্ষের বক্তব্য যে সিবিআই এর তরফ থেকে যতক্ষণ না লিখিত নির্দেশ আসছে ততক্ষণ ওই ঘর খোলা হবে না।
অপরদিকে, এক জনের পক্ষেও ঘটানো সম্ভব আরজি কর কাণ্ড। সিবিআইকে দেওয়া রিপোর্টে তেমনটাই জানিয়েছে দিল্লির বিশেষজ্ঞ দল। নির্যাতিতার শরীরে যে ধরনের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে, সেগুলি বিশ্লেষণ করে বিশেষজ্ঞেরা জানিয়েছেন, আরজি করে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা এক জনও ঘটিয়ে থাকতে পারেন।মেলেনি
দিল্লি এমসের ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ আদর্শ কুমারের নেতৃত্বাধীন ১১ সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল ‘মাল্টি ইনস্টিটিউশনাল মেডিক্যাল বোর্ডকে আরজি করের ঘটনা সম্পর্কে মোট ন’টি প্রশ্ন করেছিল সিবিআই। সেখানে এমনই উত্তর দেওয়া হয়েছে।