নিজস্ব প্রতিনিধি কলকাতা, হাওড়া : আজ বৃহস্পতিবার সাতসকালেই কলকাতা, হাওড়া-সহ ৩টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে ইডি (ED) । অভিযোগ ৬ হাজার কোটি টাকার ব্যাঙ্ক প্রতারণা মামলায় ইডির (ED) তরফে এই তল্লাশি অভিযান চলছে।
Bizarre: মস্তিস্ক ছাড়াই চলে জীবন এই পাঁচ প্রাণীর
এদিন সকালেই হাওড়ায় ব্যবসায়ী দীপক জৈনের বাড়িতে ইডি আধিকারিকরা পৌঁছে যান। দীপকের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁর সংস্থার মাধ্যমেই টাকা পাচার হয়েছে। উল্লেখ্য, এই মামলায় আগেই আরেক শিল্পপতি সঞ্জয় সুরেকাকে গ্রেফতার করেছে ইডি।
https://www.facebook.com/share/p/14ntxvWaWn/
ইডির কাছে ৬ হাজার কোটি টাকার ব্যাঙ্ক প্রতারণার একটা অভিযোগ জমা পড়ে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে টাকা কোথায় গেল তার খোঁজ করতে গিয়ে ইডি আধিকারিকদের কাছে একাধিক সংস্থার নাম উঠে আসে। সেই কোম্পানিগুলির একটি কোম্পানির ডিরেক্টর হচ্ছেন দীপক জৈন।
https://www.youtube.com/@newspolebangla
এদিকে এদিন সাতসকালে ইডির তল্লাশির খবর পেয়ে বাইরে বেরিয়ে এসেছেন প্রতিবেশীরা।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে প্রতিবেশরা জানান, দীপক জৈন চাকরি করেন! কিন্তু ইডির দাবি তিনি ব্যবসা করেন। একটি কোম্পানির ডিরেক্টর! ইডি আধিকারিকদের কাছে এখন এটাই দেখার বিষয়, চাকরির সূত্রে দীপকের নাম ভাঁড়িয়ে কোন বেআইনি কোম্পানির মাধ্যমে টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। #EDRaid , #BankFraud , #howrahnews
গত বছরের শেষে এই অভিযোগ পেয়ে প্রায় ১৮ ঘণ্টা একযোগে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানোর পর ব্যাঙ্ক প্রতারণা মামলায় ইডি-র হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন কনকাস্ট স্টিল অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেডের কর্ণধার সঞ্জয় সুরেকা। সেবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে কলকাতা, শহরতলি এবং জেলায় ১০টি জায়গায় একযোগে অভিযান চালিয়েছিল ইডি। তল্লাশি অভিযান চালানো হয়েছিল আরও কয়েকজন ব্যবসায়ীর বাড়িতে। গভীর রাতে ইডি গ্রেফতার করেছিল সঞ্জয় সুরেকাকে। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, শিল্পপতির বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছিল সাড়ে চার কোটি টাকার সোনার গয়না। ED-সূত্রে দাবি ছিল, বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল একাধিক বিদেশি গাড়ি।