Pratul Mukhopadhyay: প্রয়াত ‘আমি বাংলায় গান গাই’-এর স্রষ্টা

কলকাতা

নিউজ পোল ব্যুরোঃ নক্ষত্র পতন। কাটল ছন্দ, থামল সুর। প্রয়াত ‘আমি বাংলায় গান গাই’-এর স্রষ্টা তথা বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায় (Pratul Mukhopadhyay)। মৃত্যুর সময় বয়স হয়েছিল ৮২। বিগত কয়েকদিন ধরেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছিল। সোমবার তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার কারণে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল আইটিইউতে। তবে হল না শেষ রক্ষা। সংগীত শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায় (Pratul Mukhopadhyay) এর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ সংগীতমহল।

নিউজ পোল ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/w9QAWW8L5jA?si=9d28BIeIxicytXTz

শনিবার সকালে প্রতুল মুখোপাধ্যায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। কয়েকদিন আগেই সঙ্গীতশিল্পীকে হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সৃজনশীল শিল্পী এবং গীতিকার ছিলেন শ্রী প্রতুল মুখোপাধ্যায়। তিনি আমি ‘বাংলায় গান গাই’ এবং ‘ডিঙা ভাসাও সাগরে’ নামের দুটি বিখ্যাত বাংলা গানের গায়ক। তিনি ‘গোঁসাইবাগানের ভূত’ চলচ্চিত্রে নেপথ্য কণ্ঠ দেন। তাঁর জীবনের প্রথম অ্যালবাম ‘পাথরে পাথরে নাচে আগুন’ (১৯৮৮)। যদিও তা একার নয়।

উল্লেখ্য, ১৯৪২ সালের ২৫ জুন অবিভক্ত বাংলার বরিশালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন প্রতুল মুখোপাধ্যায়(Pratul Mukhopadhyay)। তবে তাঁর ছোটবেলা কেটেছে হুগলির চুঁচুড়াতে। আমি বাংলার গান গাই ছাড়াও ‘আলু বেচো’, ‘সেই মেয়েটি’, ‘ছোকরা চাঁদের’ মতন জনপ্রিয় গান গেয়েছেন তিনি।

‘পাথরে পাথরে নাচে আগুন’ (১৯৮৮) তাঁর জীবনের প্রথম অ্যালবাম। তবে এটা তাঁর একক অ্যালবাম নয়। অন্য শিল্পীদের সঙ্গে মিলে কাজ করতে হয়েছিল। প্রতুলের প্রথম একক অ্যালবাম এরপর ১৯৯৪ সালে ‘যেতে হবে’। তাঁর শেষ অ্যালবাম ‘ভোর’ (২০২২)