Womens Empowerment: প্রতিবাদী শিক্ষিকার শক্তিশালী বার্তা: ‘শরীরের ঊর্ধ্বে উঠে মানুষ গড়ার পাঠ’

Uncategorized

নিউজ পোল ব্যুরো: ‘শরীরের ঊর্ধ্বে উঠে মানুষ গড়ার পাঠ দিই’, এমন বার্তা দেওয়া প্রতিবাদী শিক্ষিকার (Womens Empowerment) কথা আজও অনেকের মনে আছে। এক বছর পেরিয়ে গেলেও, সেই সময়ের প্রতিবাদী শিক্ষিকার (Rebel Teacher) সাহসী(Brave) বক্তব্য এবং কর-কাণ্ডের অমানবিকতা এখনও মানুষের স্মৃতিতে উজ্জ্বল। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ যেমন প্রতিবাদে মুখর হয়েছিল, তেমনিই অনেক শিক্ষিকা (Teacher) এবং ছাত্রীরাও (students) নিজেদের অবস্থানকে শক্ত করে ধরে রাখতে সচেষ্ট ছিলেন। সেই শিক্ষিকাদের কথাগুলো আজও মনে পড়ে।

আরও পড়ুনঃ Womens Day: শিল্পকলায় নারী, বিশেষ দিন উপলক্ষে বিশেষ সম্মান জ্ঞাপন নারীদের

তিনি ছিলেন সেই শিক্ষক! যিনি কেবল পাঠদানই করতেন না, বরং ছাত্রীদের মধ্যে সামাজিক সচেতনতা এবং প্রতিবাদী মনোভাব গড়ে তোলার জন্য সংগ্রাম করতেন। ‘শরীরের ঊর্ধ্বে উঠে মানুষ গড়ার পাঠ’—এমন একটি ভাবনা তিনি সামাজিক মাধ্যমেও শেয়ার করেছিলেন, যা ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল।২০২৪ সালের ৮ আগস্ট, গঙ্গার তীরের একদল কিশোরী যখন প্রতিবাদে পথে নামল, তখন কিছু অস্পষ্ট আশার রেখা দেখা দিল। তারা প্রমাণ করল, “সব কিছুই মিথ্যে নয়, কিছু ইতিহাস এখনও লেখা বাকি।” এমন পরিস্থিতির মধ্যে, ‘বালিকা’ বিদ্যালয় স্কুলটি , যেখানে মেয়েদের জন্য শিক্ষা প্রদান করা হয়। তবে, বিশ্বাস করা হয়, ছোট থেকেই শিশুমনে লিঙ্গভেদ ও অগ্রাধিকার গেঁথে দেওয়ার ধারণার বিরুদ্ধে। এই বিদ্যালয়ে, ‘মেয়েরা’ না বলে, ‘বাচ্চারা’ শব্দ ব্যবহার করা হয়, যাতে লিঙ্গভেদ না হয়।

নিউজ পোল ফেসবুক পেজের লিংক: https://www.facebook.com/share/1EA79Afcw5/

নারীদিবস (Women’s day) উপলক্ষে, এবার সেই শিক্ষিকা নিজের কলমে উঠে এলেন। তার লেখায় উঠে এসেছে নারীর অধিকার, সমতা এবং সমাজে নারীর অবস্থান নিয়ে নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তিনি যেমন শিক্ষার মাধ্যমে নারীদের ক্ষমতায়ন (Womens Empowerment) এবং সমতার কথা বলেছেন, তেমনি সমাজের ভেতর নারীর প্রতি অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদেরও আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর কলমে অটুট বিশ্বাস, সংগ্রাম ও সাহসের বার্তা পাঠকদের মনে গভীর ছাপ ফেলেছে। ‘নারী দিবস’ (Women’s Day) যেন লিঙ্গভেদের খাঁচায় বন্দি না হয়ে, প্রতিদিনের জীবনে উদযাপিত হয়। রোজের জীবনে নারীর মর্যাদা, তার অধিকার, তার কণ্ঠস্বর যেন আরেকটি ‘নারী দিবস’ হয়ে ওঠে। এই চিন্তা নিয়ে, আমরা আগামীর দিকে তাকাই, যেখানে নারীর অধিকার কেবল একদিনের জন্য নয়, প্রতিটি দিনেই বাস্তব হয়ে উঠবে।