Air India Flight: নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন, সব বোয়িং ৭৮৭ কি বসিয়ে দিচ্ছে এয়ার ইন্ডিয়া?

দেশ

নিউজ পোল ব্যুরো: আহমেদাবাদে (Ahmedabad) এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট (Air India Flight) ১৭১-এর ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর, বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারের (Boeing 787) নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। এই দুর্ঘটনায় ২৪১ জন যাত্রী ও ক্রু সদস্যের (Crew Members) মৃত্যু হয়েছে এবং একমাত্র বেঁচে যাওয়া যাত্রী ব্রিটিশ নাগরিক বিশ্বাস কুমার রামেশের অবস্থা গুরুতর। বিমানটি রানওয়ে ছাড়ার পরপরই পাইলট ‘মে ডে’ (Mai day) সংকেত পাঠান, কিন্তু তাৎক্ষণিকভাবে বিমানটি একটি মেডিকেল কলেজের হোস্টেলে বিধ্বস্ত হয়।

আরও পড়ুন: Air India Plane: ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ফের আতঙ্ক! লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান তিন ঘণ্টা আকাশে চক্কর কেটে ফিরল মুম্বইয়ে

এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার পর, ভারতীয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (DGCA) এয়ার ইন্ডিয়াকে তাদের বোয়িং ৭৮৭ (Boeing 787) ড্রিমলাইনার ফ্লিটের উপর অতিরিক্ত নিরাপত্তা পর্যালোচনা এবং রক্ষণাবেক্ষণ নির্দেশ দিয়েছে। তবে, বর্তমানে বিমানগুলোকে স্থগিত করার কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India Flight) কাছে বর্তমানে ২৬টি ড্রিমলাইনার রয়েছে, যার মধ্যে ২৫টি বর্তমানে চালু রয়েছে। এই বিমানের রক্ষণাবেক্ষণ ও যন্ত্রাংশ সরবরাহের জন্য প্রায় ৩০,০০০ নতুন যন্ত্রাংশের প্রয়োজন পড়েছে, যা টাটা গ্রুপের সহায়তায় সরবরাহ করা হয়েছে।

এয়ার ইন্ডিয়া কর্তৃপক্ষ (Air India Authority) জানিয়েছে, বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারের নিরাপত্তা নিয়ে তারা কোনো আপস করবে না এবং বিমানগুলো নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও পর্যালোচনার মাধ্যমে নিরাপদ রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে, আহ মেদাবাদ দুর্ঘটনার পর, বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারের নিরাপত্তা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ বেড়েছে। ব্রিটিশ ও ভারতীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি যৌথভাবে দুর্ঘটনার (Air India Flight) কারণ অনুসন্ধানে কাজ করছে। প্রাথমিক তদন্তে ইঞ্জিনের ত্রুটি, ফ্ল্যাপ বা ল্যান্ডিং গিয়ার সম্পর্কিত সমস্যা এবং বিমানের উড্ডয়নের সময়ের অস্বাভাবিকতা চিহ্নিত হয়েছে।

নিউজ পোল বাংলা ইউটিউব লিঙ্ক:- https://youtube.com/@newspolebangla?si=mYrQvXTBQ1lG3NFT

এই পরিস্থিতিতে, বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারের নিরাপত্তা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ বেড়েছে। ব্রিটিশ ও ভারতীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি যৌথভাবে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে কাজ করছে। প্রাথমিক তদন্তে ইঞ্জিনের ত্রুটি, ফ্ল্যাপ বা ল্যান্ডিং গিয়ার সম্পর্কিত সমস্যা এবং বিমানের উড্ডয়নের সময়ের অস্বাভাবিকতা চিহ্নিত হয়েছে।