Tarrif War: ট্রাম্পকে পাল্টা জবাব দিয়ে মার্কিন পণ্যে শুল্ক বৃদ্ধি চিনের

আন্তর্জাতিক ব্যাবসা বানিজ্য রাজনীতি

নিউজ পোল ব্যুরো: ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসার পর একাধিক উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছেন। তার মধ্যে একটি হল, কানাডা এবং মেক্সিকোর পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক (Tarrif) বসানো। এরপর চিনা পণ্যেও বাড়তি শুল্কের ঘোষণা করা হয় ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে। এবার তারই পাল্টা দিল বেজিং।

আরও পড়ুনঃ Trump Vs Zelenskyy: রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে ইউক্রেনকে আর সাহায্য করবে না আমেরিকা

আমেরিকায় চিনা পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক চাপানোর পাল্টা হিসেবে এবারে মার্কিন পণ্যেও অতিরিক্ত শুল্কের (Tarrif) সিদ্ধান্ত নিয়েছে চিনের শি জিনপিং সরকার (Xi Jinping Government)। চিনে আমেরিকাজাত যে যে পণ্য বিক্রি হয় তার মধ্যে যেমন রয়েছে বস্ত্র, তেমনিই রয়েছে খাদ্যদ্রব্যও। মঙ্গলবার চিনের অর্থ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এইসব পণ্যে বাড়তি শুল্ক বসানোর ঘোষণা করা হয়েছে।

সূত্রের খবর, কোনো কোনো পণ্যে ১০ শতাংশ শুল্ক চাপানো হবে। আবার কোনো কোনো পণ্যে ১৫ শতাংশ শুল্ক বৃদ্ধি করা হবে। আর এই নয়া শুল্ক বিধি কার্যকর করা হবে আগামী সোমবার অর্থাৎ ১০ মার্চ থেকে। এদিকে চিনা পণ্যে বাড়তি শুল্ক বৃদ্ধির পাল্টা হিসেবে বেজিংয়ের তরফে মার্কিন পণ্যে শুল্ক চাপানোর ঘটনাকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ মনে করছেন সংশ্লিষ্ট মহলের বিশ্লেষকরা।

নিউজ পোল ফেসবুক পেজের লিংক: https://www.facebook.com/share/1EA79Afcw5/

এর আগেও বিভিন্ন সময়ে মার্কিন পণ্যের ওপরে বাড়তি শুল্ক (Tarrif) চাপিয়েছে চিন। এর প্রতিবাদে ট্রাম্প ক্ষমতায় এসেই ‘টিট ফর ট্যাট’ নীতি গ্রহণ করেন। তাঁর বক্তব্য ছিল, যে দেশ মার্কিন পণ্যের ওপরে যত বেশি শুল্ক চাপাবে, আমেরিকাও সেই সব দেশের পণ্যের ওপর তত শুল্ক চাপাবে। শুধু চিন নয়, ট্রাম্পের নিশানায় ছিল বন্ধু ভারতও। চিনের ক্ষেত্রে অবশ্য শুল্কের হার ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে বলে জানিয়েছিলেন ট্রাম্প। তবে শেষ পর্যন্ত ১০ শতাংশ শুল্ক চাপানোর ঘোষণা করেন তিনি।