নিউজ পোল ব্যুরো:- চেয়েছিল স্যানিটারি প্যাড, আর তাতেই এক ঘন্টা শ্রেণীকক্ষের বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল তাঁকে,এমনটাই অভিযোগ। এমনই অদ্ভুত ঘটনা ঘটল উত্তরপ্রদেশের Uttar Pradesh বারেলিতে। একাদশ শ্রেণীর এক ছাত্রীর পরীক্ষা চলাকালীন ঋতুস্রাব শুরু হয়, তখন প্রধানশিক্ষকের কাছে স্যানিটারি প্যাড চাওয়ার পর তাঁকে এক ঘন্টা ক্লাসের বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। ঘটনাটি নিয়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। মেয়েটির বাবা এই বিষয়ে লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন জেলাশাসকের কাছে।
Blood Pressure: রান্নাঘরের মশলা আপনার রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে!
মেয়েটির বাবা জানান, তাঁর মেয়ে পরীক্ষা দেওয়ার সময় ঋতুস্রাব শুরু হয়,কিন্তু স্কুল কতৃপক্ষ তাতে কোনও সাহায্য করেনি। ছাত্রীর বাবা আরও অভিযোগ করেন, যখন তাঁর মেয়ে প্রধান শিক্ষককে বিষয়টি জানিয়ে স্যানিটারি প্যাড চাইতে যায় তাঁকে ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া হয় এবং প্রায় ১ ঘন্টা বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে বাধ্য করা হয়। এই ঘটনার পর ছাত্রীর বাবা উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) স্থানীয় প্রশাসন, রাজ্য মহিলা কমিশন, জেলা শিক্ষা আধিকারিক (ডিআইওএস) এবং মহিলা কল্যাণ দফতরে অভিযোগ করেন।
https://www.youtube.com/@newspolebangla
ডিআইওএস দেবকী নন্দন জানিয়েছেন, ‘এই অভিযোগের ব্যাপারে তদন্ত শুরু হয়েছে এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে শিক্ষা ব্যবস্থায় আরও কার্যকরী পদক্ষেপ করা জরুরী, যাতে মেয়েরা ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে বঞ্চিত না হয়।’
১৯৯৪ সালে, এই দম্পতি তাদের চাকরি ছেড়ে দেন এবং সারং-এ কাজ শুরু করেন। স্বাভাবিকভাবেই তাদের প্রথম ছাত্র ছিল তাদের ছেলে গৌতম। ধীরে ধীরে, আরও কিছু শিশুও যোগ দেয় – ঘনিষ্ঠ পরিবারের, পাড়ার দরিদ্র পরিবারের শিশুরা এবং নিয়মিত স্কুল থেকে ঝরে পড়া শিশুরা। এই বাচ্চাদের একে অপরের সাথে সহপাঠী হিসেবে নয়, বরং ভাই-বোন হিসেবে পরিচয় হয়।
তাদের জমি, এক একর থেকে শুরু করে পরে প্রায় ১২ একর যোগ করে, পাহাড়ের ঢালে দাঁড়িয়ে আছে, মাটির উপরের অংশ ক্ষয়প্রাপ্ত এবং ক্ষয়প্রাপ্ত হয়েছে। খুব কম গাছ ছিল, এবং একমাত্র জলের উৎসটি সম্পূর্ণ শুকিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু এটি শিশুদের জীবন এবং বেঁচে থাকার বিষয়ে শেখার জন্য একটি নিখুঁত জায়গা হবে।
