Sajal Ghosh:সল্টলেকে পরিবার উদ্ধার ঘিরে রাজনৈতিক তরজা,পুলিশের অভিযান ঘিরে বিতর্ক!

রাজনীতি রাজ্য

নিউজ পোল ব্যুরো:মুর্শিদাবাদের এক বিপর্যস্ত পরিবারকে আইনি সহায়তার আশ্বাস দিয়ে সল্টলেকে এনে পুলিশের বাধার মুখে পড়লেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ (Sajal Ghosh)। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নির্দেশে পরিবারটির পাশে দাঁড়ানোর দাবি করে সজল ঘোষ জানান, আদালতের কাজে সহায়তার জন্য পরিবারটিকে সল্টলেকের বিজি ব্লকের একটি বাড়িতে আনা হয়েছিল। তবে পুলিশের অভিযোগ, হর গোবিন্দ দাসের ছোট ছেলে দাবি করেন, তাঁর মাকে অপহরণ করা হয়েছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ বিজি ব্লকের বাড়িটি ঘিরে ফেলে এবং জোর করে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করে দরজা ভাঙে।

আরো পড়ুন:https://thenewspole.com/2025/05/04/indian-army-to-get-a-special-kind-of-missile/?fbclid=IwY2xjawKEIYFleHRuA2FlbQIxMQABHvCiivweT01_kIq4kMXRNL1BLZ4WtcF_z3JHCXktxwAWuGWcaOzb87WF8ctT_aem_XWcswDWP9m6zBJoeQz1JlQ&sfnsn=wiwspwa

পুলিশের বক্তব্য অনুযায়ী, হর গোবিন্দ দাসের ছোট ছেলের অভিযোগের ভিত্তিতে তারা সেখানে যায়। তবে, পুলিশ বাড়িতে এসে হর গোবিন্দ দাসের স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে। তিনি পুলিশের কাছে স্পষ্ট জানান, তিনি স্বেচ্ছায় এই বাড়িতে এসেছেন, তাঁকে কেউ জোর করে বা অপহরণ করে আনেনি। এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সজল ঘোষ (Sajal Ghosh)। তাঁর অভিযোগ, বিরোধী দলনেতার নির্দেশেই আইনি সহায়তার জন্য পরিবারটিকে ওই বাড়িতে আনা হয়েছিল।

বিজি ৫৬ নম্বর বাড়ি থেকে সজল ঘোষ (Sajal Ghosh) এবং বিজেপি কর্মীরা পরিবারটিকে সল্টলেকের বিবি ১৬৪ নম্বর বাড়িতে নিয়ে আসেন। বিজেপি সূত্রে জানা যায়, সল্টলেকের বিবি ১৬৪ নম্বর বাড়িটি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। তবে বর্তমানে সেখানে তাঁর নিরাপত্তারক্ষীরাই থাকেন। সজল ঘোষের (Sajal Ghosh) দাবি, বিরোধী দলনেতার নির্দেশেই আইনি সহায়তার জন্য পরিবারটিকে ওই বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে।

নিউজ পোল বাংলা ইউটিউব লিঙ্ক:https://youtube.com/@newspolebangla?si=mYrQvXTBQ1lG3NFT

এই ঘটনা ঘিরে সল্টলেকের রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। পুলিশের ভূমিকা এবং বিরোধী দলনেতার নির্দেশে পরিবারটিকে আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক মহলে নানা প্রশ্ন উঠছে। পরিবারটিকে কেন সল্টলেকে আনা হলো, পুলিশের অভিযোগের ভিত্তি কী, এবং বিরোধী দলনেতার বাড়িতেই কেন তাদের আশ্রয় দেওয়া হলো, এসব প্রশ্ন এখন রাজনৈতিক মহলে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই ঘটনার জল কতদূর গড়াবে, তা সময়ই বলবে।