সিআইডি তদন্তে খুশি নয় হাই কোর্ট। তদন্তকারী অফিসার ও সিআইডির স্পেশাল সুপারকে ব্যক্তিগত হাজিরার নির্দেশ বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চের।
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সীমান্তবর্তী এলাকায় মাদক পাচার এক অন্যতম সমস্যা। মাদক পাচার ঠেকাতে বিএসএফের পক্ষ থেকে ২০ জনকে চিহ্নিত করে মালদহের বৈষ্ণবনগর থানাকে জানানো হয়। তদন্ত শুরু করে স্থানীয় পুলিশ। এরই মধ্যে ওই ২০ জনের মধ্যে একজন আমিনুক শেখ গ্রেফতারি এড়াতে কলকাতা হাই কোর্টে আগাম জামিনের আবেদন জানায়।
এর প্রেক্ষিতে স্থানীয় পুলিশের তদন্তে খুশি হয়নি আদালত। বিষয়টির গুরুত্ব বুঝে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী গত ৪ নভেম্বর মালদহের বৈষ্ণবনগর থানা থেকে সিআইডির হাতে তদন্তের দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। আদালতের নির্দেশ ছিল ওই তদন্ত রিপোর্ট আদালতে জমা করতে হবে। সোমবার সেই তদন্ত রিপোর্ট আদালতে জমা পড়লে সেই রির্পোটে অসন্তুষ্ট বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ। তাই ব্যক্তিগত হাজিরার নির্দেশ দেন বিচারপতি।