নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: খাস কলকাতায় (Kolkata) ফের হাড়হিম কান্ড। ভাড়া নেওয়ার পরদিনই তরুণীর নলি কাটা দেহ উদ্ধার হয়। ঘটনাটি ঘটেছে ঠাকুরপুকুরের অভিজাত আবাসন ডায়মন্ড পার্কে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যান হরিদেবপুর থানার পুলিশ। ঘটনাস্থলে গিয়েছেন ডিসি সাউথ ওয়েস্ট ও ফরেনসিক কর্তারা।
Breakfast Tips: সুস্থ থাকতে সকালে এড়িয়ে চলুন এই সাধারণ ভুলগুলো
সূত্রের খবর, বুধবার কলকাতার (Kolkata) ঠাকুরপুকুরের আবাসনে আসেন ওই মহিলা। বয়স আনুমানিক ৩৫ বছর। মহিলা বাড়িতে একাই থাকতেন। যেহেতু এলাকায় নতুন তাই তাঁর পরিচয় জানে না প্রতিবেশীরা। এলাকায় এমন ঘটনা ঘটায় আতঙ্কিত স্থানীয়রা। তাঁদেরও অনুমান মহিলাকে খুন করা হয়েছে। গোটা এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ।
https://www.facebook.com/share/p/14ntxvWaWn/
পুলিশ জানিয়েছে মহিলার গায়ে একাধিক অস্ত্রের কোপ রয়েছে। কিন্তু একদিনের মধ্যে এমন কি ঘটল? ঘটনার নেপথ্যে কারা? কার মারফত তিনি এই বাড়িতে এসেছেন তার তদন্ত করছে পুলিশ। ঘটনাস্থলে রয়েছেন ডেপুটি কমিশনার পদস্থ অফিসার। নমুনা সংগ্রহের কাজ চলছে। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
https://www.youtube.com/@newspolebangla
পুলিশ সূত্ৰে খবর, মহিলার বয়স আনুমানিক চৌত্রিশ থেকে পঁয়ত্রিশ হবে। তাঁর গায়ে একাধিক ধারাল অস্ত্রের কোপ রয়েছে। গোটা এলাকা আপাতত ঘিরে রেখেছে পুলিশ (Police)। ঘটনাস্থলে পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা যান। তিনি কোন দালালের সূত্রে এই বাড়িতে ভাড়া এসেছেন কিনা সেটাই জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। মহিলার পরিচয় জানতে পারলে খুনের মোটিভ অনেকটাই স্পষ্ট হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
মহিলা বাড়িতে একা থাকতেন। প্রথম তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় কে দেখতে পান, সেটাও জানা যায়নি। স্থানীয়রা জানান, এলাকা ক্রমশ এত বড় হয়ে গিয়েছে, কে কখন কোথায় ভাড়া আসছে, কোথায় যাচ্ছে কেউই নজরে রাখে না। মহিলাকে ভাড়ার খোঁজ যিনি দেন তিনি জানিয়ছেন তিনি লন্ড্রির কাজ করেন। ১৭ তারিখ তাঁকে নিয়ে আসেন। তার দোকানের সামনেই ওরা জিজ্ঞাসা করছিল এই এলাকায় কোথাও কোন ঘর খালি রয়েছে কি না। বাড়ির মালিক সে সময়ে দোকানেই ছিলেন।