নিজস্ব প্রতিনিধি কলকাতা: সন্দেশখালি (Sandeshkhali) ধর্ষণ কাণ্ডে পুলিশের কাছে রিপোর্ট তলব কলকাতা হাই কোর্টের। আগামী সোমবার পরবর্তী শুনানি। নির্যাতিতার নিরাপত্তার নির্দেশ বহাল (দু’জন পুলিশ থাকবে তাঁর বাড়িতে)।
Breakfast Tips: সুস্থ থাকতে সকালে এড়িয়ে চলুন এই সাধারণ ভুলগুলো
আবেদনকারী আইনজীবী বলেন: সন্দেশখালি (Sandeshkhali) ধর্ষণ কাণ্ডে কেউ এখনও পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি। পুলিশের ওপর ভরসা নেই তদন্তকারী সংস্থা বদলের আবেদন। সিআইডি কিম্বা সিটের হাতে দেওয়া হোক তদন্ত ভার।
https://www.facebook.com/share/p/14ntxvWaWn/
রাজ্যের আইনজীবী: আবেদনকারী নিজের বয়ানে বলেছে তিন জন ব্যক্তির মুখ বন্ধ থাকায় আমি তাদের চিনতে পারিনি। তাহলে তিনি নাম বলছেন কী করে? অভিযোগের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁর গোপন জবানবন্দি নেওয়া হয়। ঘটনা ঘটেছে ৭টা ৩০মিনিট নাগাদ। ঘটনার তিন ঘণ্টা পর অভিযোগ দায়ের। তদন্ত চলছে।
https://www.youtube.com/@newspolebangla
উত্তেজনার পারদ চড়ছে সন্দেশখালিতে। স্থানীয় মহিলাদের অভিযোগ, তাদের উপর যৌন নির্যাতন চালায় স্থানীয় তৃণমূল নেতারা। এই অভিযোগ নিয়ে ইতিমধ্যেই সরগরম বাংলা। দফায় দফায় আন্দোলন করছে বিজেপি-সহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। তারইমধ্যে বিস্ফোরক অভিযোগ সন্দেশখালির এক মহিলার। তাঁদের উপর কেমন অত্যাচার হয়, সেকথা জানালেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, তাঁদের দিনের পর দিন যৌন হেনস্থা করা হয়েছে। অথচ তাঁদের কাছেই এখন মেডিকেল রিপোর্ট চাওয়া হচ্ছে।
সন্দেশখালির একাধিক মহিলা এক আগে সংবাদমাধ্যমের সামনে তাঁদের উপর ঘটে যাওয়া অত্যাচারের অভিযোগ করেছিলেন। সেরকমই এক মহিলা বলেন, ‘ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত করার জন্য আমাদের কাছে এখন মেডিকেল রিপোর্ট চাওয়া হচ্ছে। গ্রামের মহিলারা কীভাবে প্রকাশ্যে এসে জানাবেন যে তাঁদের ধর্ষণ হয়েছে? এটা সম্ভব ? আমাকে ধর্ষণ করেনি কেউ, তবে অন্য মহিলাদের সঙ্গে এই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে। ‘
পুলিশের বিরুদ্ধেও অভিযোগ করেছেন সন্দেশখালির মহিলাদের একাংশ। একজন বলেন, ‘আমরা কি আমাদের সম্মান ফিরে পাব?…রাজ্য পুলিশ কখনই শাহজাহান, শিবু, উত্তম, রঞ্জু, সঞ্জু এবং অন্যদের আটক করবে না।’