নিজস্ব প্রতিনিধি,কলকাতাঃ- শনিবার সকালে শিয়ালদহ রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্ম থেকে তিনজন রোহিঙ্গাকে গ্রেফতার (Arrest) করেছে রেলপুলিশ। ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন দুইজন মহিলা। শুক্রবার রাতে প্ল্যাটফর্মে তাঁদের সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে রেলওয়ের ট্রাভেলিং টিকিট এক্সামিনার (টিটিই) পুলিশকে খবর দেন।
Breakfast Tips: সুস্থ থাকতে সকালে এড়িয়ে চলুন এই সাধারণ ভুলগুলো
সূত্রের খবর, ধৃতরা (Arrest) মায়ানমারের নাগরিক। ভারতে প্রবেশের বৈধ কোন নথি তাঁদের কাছে ছিল না। প্রাথমিক তদন্তে ভিত্তিতে, তাঁরা মায়ানমার থেকে পালিয়ে এসে বাংলাদেশের কক্সবাজারের বালুখালি শরণার্থী শিবিরে বসবাস করছিলেন। সেখান থেকে এক এজেন্টের মাধ্যমে ভারতে প্রবেশ করেন।
https://www.facebook.com/share/p/14ntxvWaWn/
তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল কলকাতা থেকে দিল্লি পৌঁছে সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করা। পুলিশি জেরার মুখে ধৃতরা জানিয়েছেন, দিল্লিতে তাঁদের পূর্বপরিচিত বহু রোহিঙ্গা রয়েছে। তাঁরা স্বীকার করেছে, এজেন্টকে টাকা দিয়েই এ দেশান্তরের ব্যবস্থা করেছিলেন। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, এই ঘটনা একটি বৃহত্তর অনুপ্রবেশ চক্রের সঙ্গে যুক্ত। ধৃতদের থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে এবং এই চক্রের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পুরো ঘটনার ভিডিও রেকর্ড করা হয়েছে, যেখানে ধৃতরা তাঁদের কার্যকলাপ স্বীকার করেছে। আর এই গোটা ঘটনাটি বিরোধীদলনেতা শুভেন্দু অধিকারী শনিবার তাঁর এক্স-হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন।
https://www.youtube.com/@newspolebangla
শনিবার সকালে শিয়ালদহ রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্ম থেকে তিনজন রোহিঙ্গাকে গ্রেফতার (Arrest) করেছে রেলপুলিশ। ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন দুইজন মহিলা। শুক্রবার রাতে প্ল্যাটফর্মে তাঁদের সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে রেলওয়ের ট্রাভেলিং টিকিট এক্সামিনার (টিটিই) পুলিশকে খবর দেন।
সূত্রের খবর, ধৃতরা (Arrest) মায়ানমারের নাগরিক। ভারতে প্রবেশের বৈধ কোন নথি তাঁদের কাছে ছিল না। প্রাথমিক তদন্তে ভিত্তিতে, তাঁরা মায়ানমার থেকে পালিয়ে এসে বাংলাদেশের কক্সবাজারের বালুখালি শরণার্থী শিবিরে বসবাস করছিলেন। সেখান থেকে এক এজেন্টের মাধ্যমে ভারতে প্রবেশ করেন।
তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল কলকাতা থেকে দিল্লি পৌঁছে সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করা। পুলিশি জেরার মুখে ধৃতরা জানিয়েছেন, দিল্লিতে তাঁদের পূর্বপরিচিত বহু রোহিঙ্গা রয়েছে। তাঁরা স্বীকার করেছে, এজেন্টকে টাকা দিয়েই এ দেশান্তরের ব্যবস্থা করেছিলেন। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, এই ঘটনা একটি বৃহত্তর অনুপ্রবেশ চক্রের সঙ্গে যুক্ত।