নিজস্ব প্রতিনিধি,কলকাতাঃ- রাজ্যে ক্ষমতায় আসার আগে থেকেই উত্তরবঙ্গ (North Bengal) নিয়ে সবসময়ই একটা আলাদা মানে থাকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে, এবারও তার খামতি থাকলো না। ডুয়ার্সের সংরক্ষিত বনাঞ্চলে পর্যটকদের থেকে কোনও বাড়তি টাকা নেওয়া যাবে না। বুধবার এমনই নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “বন দফতর কি রাজ্য সরকারের বাইরে নাকি?”
Breakfast Tips: সুস্থ থাকতে সকালে এড়িয়ে চলুন এই সাধারণ ভুলগুলো
রাজাভাতখাওয়ার জঙ্গলে ঢুকতে পর্যটকদের খরচের প্রসঙ্গ ওঠে ডুয়ার্সের (North Bengal) প্রশাসনিক বৈঠকে। মুখ্যমন্ত্রীর সামনে বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল অভিযোগ করেন, “রাজাভাতখাওয়ায় পর্যটকদের গাড়ি নিয়ে ঢুকতে অনেক টাকা দিতে হয়। মাথাপিছু ও গাড়িপিছু আড়াই হাজার টাকা।” সঙ্গে সঙ্গে মমতা প্রশ্ন করেন, “কেন টাকা দিতে হয়? কার অনুমতিতে টাকা নেওয়া হয়? কে ঠিক করেছে?” জবাবে বনদপ্তরের এক কর্তা জানান, “মাথাপিছু এবং গাড়ির এন্ট্রি ফি- দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা! চিফ ওয়াইল্ড লাইফ ওয়ার্ডেন ঠিক করেছেন। একটি তালিকা রয়েছে, যেখানে কোন জায়গার কত এন্ট্রি ফি লেখা আছে।”
https://www.facebook.com/share/p/14ntxvWaWn/
এরপরই ‘ক্ষুব্ধ’ মমতা বলেন, “বাড়তি টাকা কেন দিতে হবে পর্যটকদের? বনদপ্তর কি গর্ভমেন্টের বাইরে। তারা বিষয়টা জানাবে না?” এরপরই তাঁর ঘোষণা, “এই বলে দিলাম, পর্যটকদের থেকে কোনও বাড়তি টাকা নেওয়া যাবে না।”
https://www.youtube.com/@newspolebangla
খুব স্বাভাবিকভাবেই তাই খুশির জোয়ার এখন সকলের কাছেই। এখনই অনেকেই নিজেদের প্ল্যান করতে বসে গিয়েছেন এবার ডুয়ার্সে গিয়ে জঙ্গল সাফারিতে যাওয়ার।
রাজাভাতখাওয়ার জঙ্গলে ঢুকতে পর্যটকদের খরচের প্রসঙ্গ ওঠে ডুয়ার্সের (North Bengal) প্রশাসনিক বৈঠকে। মুখ্যমন্ত্রীর সামনে বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল অভিযোগ করেন, “রাজাভাতখাওয়ায় পর্যটকদের গাড়ি নিয়ে ঢুকতে অনেক টাকা দিতে হয়। মাথাপিছু ও গাড়িপিছু আড়াই হাজার টাকা।” সঙ্গে সঙ্গে মমতা প্রশ্ন করেন, “কেন টাকা দিতে হয়? কার অনুমতিতে টাকা নেওয়া হয়? কে ঠিক করেছে?” জবাবে বনদপ্তরের এক কর্তা জানান, “মাথাপিছু এবং গাড়ির এন্ট্রি ফি- দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা! চিফ ওয়াইল্ড লাইফ ওয়ার্ডেন ঠিক করেছেন। একটি তালিকা রয়েছে, যেখানে কোন জায়গার কত এন্ট্রি ফি লেখা আছে।”